শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বজ্রকণ্ঠ "সময়ের সাহসী অনলাইন পত্রিকা", সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ঢাকা,রাজশাহী,নিউ ইয়র্ক,লন্ডন থেকে প্রকাশিত। লিখতে পারেন আপনিও। বজ্রকণ্ঠ:” সময়ের সাহসী অনলাইন পত্রিকা ” আপনাকে স্বাগতম। বজ্রকণ্ঠ:: জ্ঞানের ঘর:: সংবাদপত্র কে বলা হয় জ্ঞানের ঘর। প্রিয় পাঠক, আপনিও ” বজ্রকণ্ঠ ” অনলাইনের অংশ হয়ে উঠুন। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ” বজ্রকণ্ঠ:” সময়ের সাহসী অনলাইন পত্রিকা ” কে জানাতে ই-মেইল করুন-ই-মেইল:: [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

Bojrokontho
বৃহস্পতিবার ● ১ মে ২০২৫
প্রথম পাতা » আইন আদালত » ঢাকার শ্রম আদালতে ঝুলছে সাড়ে ১০ হাজার মামলা
প্রথম পাতা » আইন আদালত » ঢাকার শ্রম আদালতে ঝুলছে সাড়ে ১০ হাজার মামলা
২৫০ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ১ মে ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ঢাকার শ্রম আদালতে ঝুলছে সাড়ে ১০ হাজার মামলা

বজ্রকণ্ঠ ডেস্ক::
ঢাকার শ্রম আদালতে ঝুলছে সাড়ে ১০ হাজার মামলা

• তিন বিচারকের ওপর সাড়ে ১০ হাজার মামলার চাপ

• গত তিন মাসে নিষ্পত্তি ৭৫৪, দায়ের ১১৯৯

• জট কমাতে আদালত বাড়ানোর পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

• পাওনা আদায়ে ঘুরতে হয় বছরের পর বছর

সাধারণত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চাকরিচ্যুত শ্রমিক ও পেশাজীবীরা পাওনা আদায় কিংবা চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবিতে মামলা করেন। এছাড়া কোনো কলকারখানা বা শিল্পপ্রতিষ্ঠান শ্রম আইন লঙ্ঘন করলে মামলা করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর।

এসব মামলা বিচারের জন্য ঢাকায় শ্রম আদালত রয়েছে তিনটি। এ তিন শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলা ১০ হাজার ৫৩৭টি। মাত্র তিনজন বিচারক এসব মামলার বিচারের দায়িত্বে রয়েছেন। গড়ে প্রত্যেক বিচারক বহন করে চলছেন তিন হাজার ৫৩৭টি মামলার বিচারকাজের ভার।

তিন আদালতের মধ্যে প্রথম শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। এ আদালতে বিচারাধীন চার হাজার ৬৯৯টি মামলা। এছাড়া দ্বিতীয় শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যাও কম নয়। এ আদালতে ঝুলছে তিন হাজার ২৯৯টি মামলা। অন্যদিকে তৃতীয় শ্রম আদালতে দুই হাজার ৬১৪টি মামলা বিচারাধীন। শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এসব মামলা বিচারাধীন।

আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শ্রম আদালতে মূলত চাকরির ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিক বা চাকরিজীবীরাই বেশি মামলা করেন। বিনা কারণে চাকরিচ্যুত করা, চাকরি পুনর্বহাল, বকেয়া মজুরি বা পাওনা আদায় ও চাকরি সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়েই শ্রম আদালতে মামলা করা যায়। এছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির মালিক বা কোনো শ্রমিক শ্রম আইনের আদেশ লঙ্ঘন করলে তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়। এছাড়া বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের নির্বাচন সংক্রান্ত মামলাগুলোও দায়ের করা হয় শ্রম আদালতে।

চাকরি হারিয়ে বা পাওনা আদায়ের জন্য একজন শ্রমিক শ্রম আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু দেখা যায়, মালিকপক্ষ তাদের আইনজীবী সেট করে বিভিন্ন উপায়ে মামলার বিচার বিলম্বিত করার চেষ্টা করেন। ফলে শ্রমিকরা তাদের অধিকার তো ঠিকঠাক পানই না, বরং মামলা চালাতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েন।- জাতীয় কারিগর ও শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ বাছির

আইন অনুযায়ী শ্রম আদালতে মামলা করার ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে তা নিষ্পত্তি করতে হয়। এ সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করা না গেলে আরও ৯০ কার্যদিবস সময় নেওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে উপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। তবে দেখা গেছে, ঢাকার শ্রম আদালতগুলোয় অনেক মামলা নির্ধারিত সময়ের পরও দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে আছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শ্রম আদালতের একটা মামলা নিষ্পত্তি করতে অধিকাংশ সময়ই তিন থেকে চার বছর লেগে যায়। এরপর আপিল করলে তা নিষ্পত্তিতে আরও যায় দেড় থেকে দুই বছর। ফলে অধিকার বুঝে পেতে ভীষণ বেগ পেতে হয় বিচারপ্রার্থী শ্রমিকদের।

ঢাকার তিনটি শ্রম আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চ এই তিন মাসে মোট ৭৫৪টি মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে দ্বিতীয় শ্রম আদালতে। এ আদালতে গত তিন মাসে মোট ৩২৬টি মামলা নিষ্পত্তি করা হয়। তিন মাসে এ আদালতে নতুন মামলা হয়েছে ৩১১টি। এছাড়া প্রথম শ্রম আদালতে ২৫১টি এবং তৃতীয় শ্রম আদালতে ১৭৭টি মামলার নিষ্পত্তি করা হয়েছে। অন্যদিকে প্রথম শ্রম আদালতে গত তিন মাসে ৪৬০টি এবং তৃতীয় শ্রম আদালতে ৪২৮টি মামলা করা হয়েছে।

বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত তিন মাসে এই তিন শ্রম আদালতে মোট দায়ের করা মামলার সংখ্যা এক হাজার ১৯৯টি। পক্ষান্তরে নিষ্পত্তি করা মামলার সংখ্যা মাত্র ৭৫৪টি। অর্থাৎ, পরিসংখ্যানটি থেকে স্পষ্ট হয় যে, নতুন দায়ের করা মামলার সংখ্যার তুলনায় নিষ্পত্তির হার অনেকটাই কম। ফলে প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে মামলাজট। এর কারণ হিসেবে মাত্র তিনজন বিচারকের ওপর সাড়ে ১০ হাজারের অধিক মামলা বিচারের দায়িত্বে থাকাকে দায়ী করেন বিশেষজ্ঞরা। শ্রম আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে এ সংকট দূর হতে পারে বলেও মত দেন তারা।

সাধারণ আদালতের মামলার বিচার প্রক্রিয়া থেকে শ্রম আদালতের মামলার বিচার প্রক্রিয়া কিছুটা ভিন্ন। সাধারণ মামলায় প্রথমে এজাহার দায়ের, পরে অভিযোগপত্র দাখিল, অভিযোগ গঠন, সাক্ষ্যগ্রহণ, জেরা, সাফাই সাক্ষ্য, আত্মপক্ষ সমর্থন ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের পর ঘোষণা করা হয় রায়। তবে শ্রম আইনের দেওয়ানি মামলায় প্রথমে মামলার পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আদালতে উপস্থাপন করে আইনজীবীরা শুনানি করেন। এরপর বিবাদীপক্ষ তথা মালিকপক্ষ বরাবর সমন দেওয়া হয়। পরে বিবাদী সমনের জবাব দাখিল করে। তারপর বাদী এবং বিবাদীর সাক্ষ্য ও জেরা অনুষ্ঠিত হয়। এক্ষেত্রে বাদী বিবাদী ছাড়া বাইরের অন্যদের সাক্ষী করার বাধ্যবাধকতা নেই। এরপর অনুষ্ঠিত হয় যুক্তিতর্ক, তারপর ঘোষণা করা হয় রায়।

মামলার সংখ্যা বেশি হওয়ায় নিষ্পত্তি কম হয়। ঢাকায় মাত্র তিনটি শ্রম আদালত রয়েছে। এক্ষেত্রে আদালতের সংখ্যা আরও দুটি বাড়িয়ে যদি পাঁচটি করা যেতো, তাহলে হয়তো জট কমে আসতো।- ঢাকার লেবার কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আব্দুস সাত্তার

অন্যদিকে শ্রম আইনের ফৌজদারি মামলায় প্রথমে মামলার পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আদালতে উপস্থাপন করে আইনজীবীরা শুনানি করেন। এরপর বিবাদীপক্ষ তথা মালিকপক্ষ বরাবর সমন দেওয়া হয়। পরে বিবাদী সমনের জবাব দাখিল করেন। এরপর অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। তারপর বাদী এবং বিবাদীর সাক্ষ্য ও জেরা অনুষ্ঠিত হয়। এক্ষেত্রে বাদী বিবাদী ছাড়া বাইরের অন্যদের সাক্ষী করার বাধ্যবাধকতা নেই। তবে চাইলে আরও সাক্ষী উপস্থাপন করা যেতে পারে। এরপর অনুষ্ঠিত হয় যুক্তিতর্ক, তারপর ঘোষণা করা হয় রায়।

ফলে সাধারণ মামলার বিচার প্রক্রিয়া থেকে কিছুটা সহজতর শ্রম আইনের মামলার বিচারকাজ। তবু বিচারক সংকটসহ নানা কারণে এত বেশি মামলা ঝুলে আছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে শ্রম আইনের শিল্প সম্পর্কিত মামলার বিচারে দীর্ঘসূত্রতার আরেকটি কারণ উল্লেখ করা যেতে পারে। তাহলো, শ্রম আইনে মামলার পর শ্রমিকপক্ষের একজন প্রতিনিধি ও মালিকপক্ষের একজন প্রতিনিধি নিয়ে আদালত কোর্ট গঠন করেন। আইন অনুযায়ী বিচার শুরুর সময় তাদের আদালতে উপস্থিত থাকতে হয়। তাদের অনুপস্থিতির জন্য অনেক সময় বিচারে দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হয়।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন থেকে ছয়জন প্রতিনিধি নিয়ে আদালতের শ্রমিক প্যানেল এবং মালিক সংগঠন থেকে ছয় প্রতিনিধিকে নিয়ে মালিক প্যানেল রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা লেবার কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের আইনজীবী সৌমিত্র কুমার দাস জানান, শ্রম আইনের শিল্প সম্পর্কিত মামলায় শ্রমিক প্রতিনিধি ও মালিক প্রতিনিধিদের নিয়ে কোর্ট গঠনের নিয়ম রয়েছে। অনেক সময় ধার্য তারিখে এসব প্রতিনিধি হাজির থাকেন না। ফলে বিচার বিলম্বিত হয়। এদিকে মামলার চাপ বেশি হওয়ায় দেখা যায়, শ্রম আদালতে একটা মামলার তারিখ পড়ে প্রায় দুই মাস পরপর। ফলে স্বাভাবিকভাবেই একটা মামলার বিচার শেষ করতে গেলে অন্তত তিন থেকে চার বছর লেগে যায়। আবার আপিল করলে সেটা নিষ্পত্তি হতে আরও দেড় থেকে দুই বছর লাগে। এর মধ্যে বিচারপ্রার্থীদের অনেকে হতাশ হয়ে পড়েন।

জাতীয় কারিগর ও শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ বাছির জাগো নিউজকে বলেন, ‘চাকরি হারিয়ে বা পাওনা আদায়ের জন্য একজন শ্রমিক শ্রম আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু দেখা যায়, মালিকপক্ষ তাদের আইনজীবী সেট করে বিভিন্ন উপায়ে মামলার বিচার বিলম্বিত করার চেষ্টা করেন। ফলে শ্রমিকরা তাদের অধিকার তো ঠিকঠাক পানই না, বরং মামলা চালাতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েন। এজন্য শ্রম আইনের মামলার বিচারে গতি আনা প্রয়োজন।’

এ প্রসঙ্গে ঢাকার লেবার কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আব্দুস সাত্তার জাগো নিউজকে বলেন, ‘মামলার সংখ্যা বেশি হওয়ায় নিষ্পত্তি কম হয়। ঢাকায় মাত্র তিনটি শ্রম আদালত রয়েছে। এক্ষেত্রে আদালতের সংখ্যা আরও দুটি বাড়িয়ে যদি পাঁচটি করা যেতো, তাহলে হয়তো জট কমে আসতো।’

মামলার নিষ্পত্তিতে ধীরগতির কারণ বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘মামলা দায়েরের পর মালিকপক্ষের কাছে নোটিশ প্রদান করতে হয়। অনেকক্ষেত্রে যথাসময়ে নোটিশ প্রদান করা হয় না। এজন্য বিচারকাজে ধীরগতির সৃষ্টি হয়। এছাড়া যদি ঢাকা জজ কোর্ট এলাকায় শ্রম আদালতকে স্থানান্তর করা হতো, তাহলে আইনজীবীদেরও মামলা পরিচালনায় সুবিধা হতো। জজ কোর্ট থেকে শ্রম আদালত অনেক দূরে হওয়ায় আইনজীবীদের সময়মতো আদালতে উপস্থিত হতে বেগ পেতে হয়। এটাও একটা সমস্যা।’

এ বিষয়ে ঢাকা আইনজীবী সমিতির জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর এহসানুল হক সমাজী জাগো নিউজকে বলেন, ‘যেখানে মামলার সংখ্যা অনুযায়ী আদালতের সংখ্যা কম থাকবে, সেখানে আদালতের সংখ্যা বাড়ানো উচিত। তাহলে বিচারাধীন মামলার চাপ কমে আসবে।’



বিষয়: #  #  #  #  #  #  #


আইন আদালত এর আরও খবর

গ্রেফতার দেখানো হলো সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেফতার দেখানো হলো সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে
হাতিয়ায় কোস্টগার্ডের অভিযানে চোরাই  কয়লা ও কার্গো বোটসহ আটক ২ হাতিয়ায় কোস্টগার্ডের অভিযানে চোরাই কয়লা ও কার্গো বোটসহ আটক ২
পর্নোগ্রাফি মামলায় গ্রেফতার যুগলের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন পর্নোগ্রাফি মামলায় গ্রেফতার যুগলের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে মাহমুদুর রহমান শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে মাহমুদুর রহমান
দৌলতপুরে মাসিক আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত দৌলতপুরে মাসিক আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
ছাতকে পরিবেশ রক্ষায় কঠোর অভিযান, ড্রেজার মেশিন ও বাল্কহেড জব্দ ছাতকে পরিবেশ রক্ষায় কঠোর অভিযান, ড্রেজার মেশিন ও বাল্কহেড জব্দ
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের আয়োজনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায়  গণশুনানি অনুষ্ঠিত চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের আয়োজনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় গণশুনানি অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে কোটি টাকার অবৈধ জাল জব্দ নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে কোটি টাকার অবৈধ জাল জব্দ
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে বিবৃতি রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ধানমন্ডি থানার ওসিকে তলব অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে বিবৃতি রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ধানমন্ডি থানার ওসিকে তলব

আর্কাইভ

সিলেট শহরের সকল হবিগঞ্জী --- --- --- --- --- --- ---

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
গ্রেফতার দেখানো হলো সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে
শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল করল প্রসিকিউশন
নির্বাচন বানচাল ও অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে: নাহিদ
মানবাধীকার অপরাধ মামলা
ওসমান হাদিকে গুলি: সন্দেহভাজন ফয়সালের সব ব্যাংক হিসাব জব্দ
শিশু সাজিদের মৃত্যুর ঘটনায় ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে লিগ্যাল নোটিশ
‘হাদির সঙ্গে নির্বাচনি প্রচারণায় ছিলেন গুলি করা দুই সন্দেহভাজন’
হাদির হামলাকারীদের ধরিয়ে দিলে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ওসমান হাদির অবস্থা এখনো অত্যন্ত আশঙ্কাজনক: মেডিকেল বোর্ড
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী সন্দেভাজন ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য প্রদানের অনুরোধ