শিরোনাম:
●   মাধবপুরে ৫০ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ৪ ●   মোবাইল ফোনে প্রেম, ধরাশায়ী অত:পর বিয়ে, চার মাসের মাথায় প্রেমিকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার! ২দিন পর মৃত্যু, নবীগঞ্জ থানায় হত্যার অভিযোগ মামলা ●   করোনায় একজনের মৃত্যু ●   জুলাই সনদের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অবরুদ্ধ শাহবাগ, চরম ভোগান্তি ●   নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, আসামি ৬৩, গ্রেপ্তার-৬ ●   আ’লীগ নেতাকে বাড়িতে আশ্রয় দেওয়ায় তাঁতী দল নেতা বহিষ্কার ●   নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪ ●   সুন্দরবনের কৈখালী থেকে অস্ত্র ও গুলি জব্দ করেছে কোস্টগার্ড ●   আল্লার দর্গায় গলায় ফাঁস নিয়ে যুবকের আত্মহত্যা ●   সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বিদ্যুৎপৃষ্টে তরুণের মৃত্যু।।
ঢাকা, শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
বজ্রকণ্ঠ "সময়ের সাহসী অনলাইন পত্রিকা", সিলেট, বাংলাদেশ। ই-মেইল ঠিকানা:: [email protected] অনুগ্রহ করে সংবাদ প্রতিবেদন, ছবি এবং ছোট ভিডিও পাঠান। লগইন করুন: www.bojrokontho.com

Bojrokontho
বৃহস্পতিবার ● ১ মে ২০২৫
প্রথম পাতা » আইন আদালত » ঢাকার শ্রম আদালতে ঝুলছে সাড়ে ১০ হাজার মামলা
প্রথম পাতা » আইন আদালত » ঢাকার শ্রম আদালতে ঝুলছে সাড়ে ১০ হাজার মামলা
১২০ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ১ মে ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ঢাকার শ্রম আদালতে ঝুলছে সাড়ে ১০ হাজার মামলা

বজ্রকণ্ঠ ডেস্ক::
ঢাকার শ্রম আদালতে ঝুলছে সাড়ে ১০ হাজার মামলা

• তিন বিচারকের ওপর সাড়ে ১০ হাজার মামলার চাপ

• গত তিন মাসে নিষ্পত্তি ৭৫৪, দায়ের ১১৯৯

• জট কমাতে আদালত বাড়ানোর পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

• পাওনা আদায়ে ঘুরতে হয় বছরের পর বছর

সাধারণত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চাকরিচ্যুত শ্রমিক ও পেশাজীবীরা পাওনা আদায় কিংবা চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবিতে মামলা করেন। এছাড়া কোনো কলকারখানা বা শিল্পপ্রতিষ্ঠান শ্রম আইন লঙ্ঘন করলে মামলা করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর।

এসব মামলা বিচারের জন্য ঢাকায় শ্রম আদালত রয়েছে তিনটি। এ তিন শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলা ১০ হাজার ৫৩৭টি। মাত্র তিনজন বিচারক এসব মামলার বিচারের দায়িত্বে রয়েছেন। গড়ে প্রত্যেক বিচারক বহন করে চলছেন তিন হাজার ৫৩৭টি মামলার বিচারকাজের ভার।

তিন আদালতের মধ্যে প্রথম শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। এ আদালতে বিচারাধীন চার হাজার ৬৯৯টি মামলা। এছাড়া দ্বিতীয় শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যাও কম নয়। এ আদালতে ঝুলছে তিন হাজার ২৯৯টি মামলা। অন্যদিকে তৃতীয় শ্রম আদালতে দুই হাজার ৬১৪টি মামলা বিচারাধীন। শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এসব মামলা বিচারাধীন।

আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শ্রম আদালতে মূলত চাকরির ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিক বা চাকরিজীবীরাই বেশি মামলা করেন। বিনা কারণে চাকরিচ্যুত করা, চাকরি পুনর্বহাল, বকেয়া মজুরি বা পাওনা আদায় ও চাকরি সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়েই শ্রম আদালতে মামলা করা যায়। এছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির মালিক বা কোনো শ্রমিক শ্রম আইনের আদেশ লঙ্ঘন করলে তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়। এছাড়া বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের নির্বাচন সংক্রান্ত মামলাগুলোও দায়ের করা হয় শ্রম আদালতে।

চাকরি হারিয়ে বা পাওনা আদায়ের জন্য একজন শ্রমিক শ্রম আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু দেখা যায়, মালিকপক্ষ তাদের আইনজীবী সেট করে বিভিন্ন উপায়ে মামলার বিচার বিলম্বিত করার চেষ্টা করেন। ফলে শ্রমিকরা তাদের অধিকার তো ঠিকঠাক পানই না, বরং মামলা চালাতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েন।- জাতীয় কারিগর ও শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ বাছির

আইন অনুযায়ী শ্রম আদালতে মামলা করার ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে তা নিষ্পত্তি করতে হয়। এ সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করা না গেলে আরও ৯০ কার্যদিবস সময় নেওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে উপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। তবে দেখা গেছে, ঢাকার শ্রম আদালতগুলোয় অনেক মামলা নির্ধারিত সময়ের পরও দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে আছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শ্রম আদালতের একটা মামলা নিষ্পত্তি করতে অধিকাংশ সময়ই তিন থেকে চার বছর লেগে যায়। এরপর আপিল করলে তা নিষ্পত্তিতে আরও যায় দেড় থেকে দুই বছর। ফলে অধিকার বুঝে পেতে ভীষণ বেগ পেতে হয় বিচারপ্রার্থী শ্রমিকদের।

ঢাকার তিনটি শ্রম আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চ এই তিন মাসে মোট ৭৫৪টি মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে দ্বিতীয় শ্রম আদালতে। এ আদালতে গত তিন মাসে মোট ৩২৬টি মামলা নিষ্পত্তি করা হয়। তিন মাসে এ আদালতে নতুন মামলা হয়েছে ৩১১টি। এছাড়া প্রথম শ্রম আদালতে ২৫১টি এবং তৃতীয় শ্রম আদালতে ১৭৭টি মামলার নিষ্পত্তি করা হয়েছে। অন্যদিকে প্রথম শ্রম আদালতে গত তিন মাসে ৪৬০টি এবং তৃতীয় শ্রম আদালতে ৪২৮টি মামলা করা হয়েছে।

বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত তিন মাসে এই তিন শ্রম আদালতে মোট দায়ের করা মামলার সংখ্যা এক হাজার ১৯৯টি। পক্ষান্তরে নিষ্পত্তি করা মামলার সংখ্যা মাত্র ৭৫৪টি। অর্থাৎ, পরিসংখ্যানটি থেকে স্পষ্ট হয় যে, নতুন দায়ের করা মামলার সংখ্যার তুলনায় নিষ্পত্তির হার অনেকটাই কম। ফলে প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে মামলাজট। এর কারণ হিসেবে মাত্র তিনজন বিচারকের ওপর সাড়ে ১০ হাজারের অধিক মামলা বিচারের দায়িত্বে থাকাকে দায়ী করেন বিশেষজ্ঞরা। শ্রম আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে এ সংকট দূর হতে পারে বলেও মত দেন তারা।

সাধারণ আদালতের মামলার বিচার প্রক্রিয়া থেকে শ্রম আদালতের মামলার বিচার প্রক্রিয়া কিছুটা ভিন্ন। সাধারণ মামলায় প্রথমে এজাহার দায়ের, পরে অভিযোগপত্র দাখিল, অভিযোগ গঠন, সাক্ষ্যগ্রহণ, জেরা, সাফাই সাক্ষ্য, আত্মপক্ষ সমর্থন ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের পর ঘোষণা করা হয় রায়। তবে শ্রম আইনের দেওয়ানি মামলায় প্রথমে মামলার পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আদালতে উপস্থাপন করে আইনজীবীরা শুনানি করেন। এরপর বিবাদীপক্ষ তথা মালিকপক্ষ বরাবর সমন দেওয়া হয়। পরে বিবাদী সমনের জবাব দাখিল করে। তারপর বাদী এবং বিবাদীর সাক্ষ্য ও জেরা অনুষ্ঠিত হয়। এক্ষেত্রে বাদী বিবাদী ছাড়া বাইরের অন্যদের সাক্ষী করার বাধ্যবাধকতা নেই। এরপর অনুষ্ঠিত হয় যুক্তিতর্ক, তারপর ঘোষণা করা হয় রায়।

মামলার সংখ্যা বেশি হওয়ায় নিষ্পত্তি কম হয়। ঢাকায় মাত্র তিনটি শ্রম আদালত রয়েছে। এক্ষেত্রে আদালতের সংখ্যা আরও দুটি বাড়িয়ে যদি পাঁচটি করা যেতো, তাহলে হয়তো জট কমে আসতো।- ঢাকার লেবার কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আব্দুস সাত্তার

অন্যদিকে শ্রম আইনের ফৌজদারি মামলায় প্রথমে মামলার পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আদালতে উপস্থাপন করে আইনজীবীরা শুনানি করেন। এরপর বিবাদীপক্ষ তথা মালিকপক্ষ বরাবর সমন দেওয়া হয়। পরে বিবাদী সমনের জবাব দাখিল করেন। এরপর অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। তারপর বাদী এবং বিবাদীর সাক্ষ্য ও জেরা অনুষ্ঠিত হয়। এক্ষেত্রে বাদী বিবাদী ছাড়া বাইরের অন্যদের সাক্ষী করার বাধ্যবাধকতা নেই। তবে চাইলে আরও সাক্ষী উপস্থাপন করা যেতে পারে। এরপর অনুষ্ঠিত হয় যুক্তিতর্ক, তারপর ঘোষণা করা হয় রায়।

ফলে সাধারণ মামলার বিচার প্রক্রিয়া থেকে কিছুটা সহজতর শ্রম আইনের মামলার বিচারকাজ। তবু বিচারক সংকটসহ নানা কারণে এত বেশি মামলা ঝুলে আছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে শ্রম আইনের শিল্প সম্পর্কিত মামলার বিচারে দীর্ঘসূত্রতার আরেকটি কারণ উল্লেখ করা যেতে পারে। তাহলো, শ্রম আইনে মামলার পর শ্রমিকপক্ষের একজন প্রতিনিধি ও মালিকপক্ষের একজন প্রতিনিধি নিয়ে আদালত কোর্ট গঠন করেন। আইন অনুযায়ী বিচার শুরুর সময় তাদের আদালতে উপস্থিত থাকতে হয়। তাদের অনুপস্থিতির জন্য অনেক সময় বিচারে দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হয়।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন থেকে ছয়জন প্রতিনিধি নিয়ে আদালতের শ্রমিক প্যানেল এবং মালিক সংগঠন থেকে ছয় প্রতিনিধিকে নিয়ে মালিক প্যানেল রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা লেবার কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের আইনজীবী সৌমিত্র কুমার দাস জানান, শ্রম আইনের শিল্প সম্পর্কিত মামলায় শ্রমিক প্রতিনিধি ও মালিক প্রতিনিধিদের নিয়ে কোর্ট গঠনের নিয়ম রয়েছে। অনেক সময় ধার্য তারিখে এসব প্রতিনিধি হাজির থাকেন না। ফলে বিচার বিলম্বিত হয়। এদিকে মামলার চাপ বেশি হওয়ায় দেখা যায়, শ্রম আদালতে একটা মামলার তারিখ পড়ে প্রায় দুই মাস পরপর। ফলে স্বাভাবিকভাবেই একটা মামলার বিচার শেষ করতে গেলে অন্তত তিন থেকে চার বছর লেগে যায়। আবার আপিল করলে সেটা নিষ্পত্তি হতে আরও দেড় থেকে দুই বছর লাগে। এর মধ্যে বিচারপ্রার্থীদের অনেকে হতাশ হয়ে পড়েন।

জাতীয় কারিগর ও শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ বাছির জাগো নিউজকে বলেন, ‘চাকরি হারিয়ে বা পাওনা আদায়ের জন্য একজন শ্রমিক শ্রম আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু দেখা যায়, মালিকপক্ষ তাদের আইনজীবী সেট করে বিভিন্ন উপায়ে মামলার বিচার বিলম্বিত করার চেষ্টা করেন। ফলে শ্রমিকরা তাদের অধিকার তো ঠিকঠাক পানই না, বরং মামলা চালাতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েন। এজন্য শ্রম আইনের মামলার বিচারে গতি আনা প্রয়োজন।’

এ প্রসঙ্গে ঢাকার লেবার কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আব্দুস সাত্তার জাগো নিউজকে বলেন, ‘মামলার সংখ্যা বেশি হওয়ায় নিষ্পত্তি কম হয়। ঢাকায় মাত্র তিনটি শ্রম আদালত রয়েছে। এক্ষেত্রে আদালতের সংখ্যা আরও দুটি বাড়িয়ে যদি পাঁচটি করা যেতো, তাহলে হয়তো জট কমে আসতো।’

মামলার নিষ্পত্তিতে ধীরগতির কারণ বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘মামলা দায়েরের পর মালিকপক্ষের কাছে নোটিশ প্রদান করতে হয়। অনেকক্ষেত্রে যথাসময়ে নোটিশ প্রদান করা হয় না। এজন্য বিচারকাজে ধীরগতির সৃষ্টি হয়। এছাড়া যদি ঢাকা জজ কোর্ট এলাকায় শ্রম আদালতকে স্থানান্তর করা হতো, তাহলে আইনজীবীদেরও মামলা পরিচালনায় সুবিধা হতো। জজ কোর্ট থেকে শ্রম আদালত অনেক দূরে হওয়ায় আইনজীবীদের সময়মতো আদালতে উপস্থিত হতে বেগ পেতে হয়। এটাও একটা সমস্যা।’

এ বিষয়ে ঢাকা আইনজীবী সমিতির জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর এহসানুল হক সমাজী জাগো নিউজকে বলেন, ‘যেখানে মামলার সংখ্যা অনুযায়ী আদালতের সংখ্যা কম থাকবে, সেখানে আদালতের সংখ্যা বাড়ানো উচিত। তাহলে বিচারাধীন মামলার চাপ কমে আসবে।’



বিষয়: #  #  #  #  #  #  #


আইন আদালত এর আরও খবর

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
রাণীনগরে বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরীকে কুপিয়ে জখম আটক -২ রাণীনগরে বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরীকে কুপিয়ে জখম আটক -২
ভাটিয়ারীতে বাণিজ্যিক জাহাজের চোরাই মালামাল জব্দ করেছে কোস্টগার্ড ভাটিয়ারীতে বাণিজ্যিক জাহাজের চোরাই মালামাল জব্দ করেছে কোস্টগার্ড
সোহাগের রক্ত গায়ে মেখে ও মরদেহের ওপর লাফিয়ে উল্লাস করেন আসামিরা সোহাগের রক্ত গায়ে মেখে ও মরদেহের ওপর লাফিয়ে উল্লাস করেন আসামিরা
দৌলতপুর উপজেলার আইন শৃংখলার চরম অবনতি রোধে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত দৌলতপুর উপজেলার আইন শৃংখলার চরম অবনতি রোধে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভোলায় কোস্টগার্ডের আয়োজনে দুর্যোগকালীন উদ্ধার অভিযান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত ভোলায় কোস্টগার্ডের আয়োজনে দুর্যোগকালীন উদ্ধার অভিযান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
উত্তরায় কোটি টাকা ছিনতাই: ৫ আসামি ছয়দিনের রিমান্ডে উত্তরায় কোটি টাকা ছিনতাই: ৫ আসামি ছয়দিনের রিমান্ডে
রাণীনগরে ভ্রাম্যমান আদালতে মাদক সেবির কারাদন্ড রাণীনগরে ভ্রাম্যমান আদালতে মাদক সেবির কারাদন্ড
সুপ্রিম কোর্ট বারের বার্ষিক চাঁদা ও কিউবিক্যালস পরিশোধ অনলাইনে সুপ্রিম কোর্ট বারের বার্ষিক চাঁদা ও কিউবিক্যালস পরিশোধ অনলাইনে
লঞ্চঘাট থেকে ২ ছিনতাইকারী আটক, ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড লঞ্চঘাট থেকে ২ ছিনতাইকারী আটক, ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড

আর্কাইভ

মাধবপুরে ৫০ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ৪
মোবাইল ফোনে প্রেম, ধরাশায়ী অত:পর বিয়ে, চার মাসের মাথায় প্রেমিকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার! ২দিন পর মৃত্যু, নবীগঞ্জ থানায় হত্যার অভিযোগ মামলা
করোনায় একজনের মৃত্যু
জুলাই সনদের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অবরুদ্ধ শাহবাগ, চরম ভোগান্তি
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, আসামি ৬৩, গ্রেপ্তার-৬
আ’লীগ নেতাকে বাড়িতে আশ্রয় দেওয়ায় তাঁতী দল নেতা বহিষ্কার
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
সুন্দরবনের কৈখালী থেকে অস্ত্র ও গুলি জব্দ করেছে কোস্টগার্ড
আল্লার দর্গায় গলায় ফাঁস নিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বিদ্যুৎপৃষ্টে তরুণের মৃত্যু।।
শ্রমিকলীগ নেতা গ্রেফতার
সেনবাগে পুলিশের অভিযানে নকল স্বর্ণ চোর প্রতারক চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
সেনবাগে ৭০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
ছাতকে বিতর্কিত প্রধান শিক্ষক মো. আবু হেনা সাময়িক বরখাস্ত
ধর্মঘর সীমান্তে দুই অনুপ্রবেশকারী আটক
সেনাবাহিনী ও বিজিবি’র যৌথ অভিযানে মাদক সম্রাট সাকিব আটক
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বিশেষে অভিযানে পরোয়ানা-ভুক্ত আসামিসহ গ্রেফতার-৩
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ
‘কাগজে-কলমে সংস্কার নয়, দরকার গভীরতম সংস্কার’
হবিগঞ্জ বিজিবির কোটি টাকার মালামাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কোস্টগার্ডেন অভিযানে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু জব্দ
ছাত‌কে গায়েবি প্রশিক্ষণে সরকারি কর্মকর্তার পকেটে!
১০ আগস্ট খসড়া, ৩১ আগস্ট চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ
জুলাই সনদের খসড়া মেনে নিতে পারি না: এনসিপি
মাধবপুর হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লন্ডনে গবেষণা স্মারক কালের অভিজ্ঞানের মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠিত
নিউইয়র্কে নিহত এনওয়াইপিডির কর্মকর্তা দিদার কুলাউড়ার সন্তান।
মাধবপুরের চৌমুহনীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে নিজেকে তৈরি করতে হবে
প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণে অন্তস্বত্বা,অভিযুক্ত গ্রেপ্তার