শিরোনাম:
ঢাকা, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
---

Bojrokontho
বুধবার ● ১৯ মার্চ ২০২৫
প্রথম পাতা » নাগরিক সংবাদ » বেক্সিমকো ফার্মার কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ক্রয়ে দুর্নীতির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ও সরকারি তহবিল ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর সংবাদের প্রতিবাদ
প্রথম পাতা » নাগরিক সংবাদ » বেক্সিমকো ফার্মার কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ক্রয়ে দুর্নীতির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ও সরকারি তহবিল ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর সংবাদের প্রতিবাদ
৬১ বার পঠিত
বুধবার ● ১৯ মার্চ ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বেক্সিমকো ফার্মার কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ক্রয়ে দুর্নীতির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ও সরকারি তহবিল ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর সংবাদের প্রতিবাদ

সৈয়দ মিজান ::
বেক্সিমকো ফার্মার কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ক্রয়ে দুর্নীতির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ও সরকারি তহবিল ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর সংবাদের প্রতিবাদ
ঢাকা, ১৯ মার্চ ২০২৫: বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড (বেক্সিমকো ফার্মা) ২০২৫ সালের ১৭ ও ১৮ মার্চ বিভিন্ন সংবাদপত্র, অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও টেলিভিশন চ্যানেলে প্রকাশিত বিভ্রান্তিকর ও মানহানিকর প্রতিবেদনে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এসব প্রতিবেদনে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ক্রয়ে দুর্নীতির সঙ্গে কোম্পানির সম্পৃক্ততার অভিযোগ তোলা হয়েছে।
বেক্সিমকো ফার্মা এই ভিত্তিহীন অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে এবং অতিরঞ্জিত ও মানহানিকর শিরোনামের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে। এসব সংবাদ একটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ওষুধ উৎপাদন ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কোম্পানির সুনাম ক্ষুণ্ন করার পাশাপাশি হাজারো সম্মানিত শেয়ারহোল্ডারকে ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করেছে। উল্লেখ্য বেক্সিমকো ফার্মাতে ৩২% এরও বেশি শেয়ার বিদেশি মালিকানাধীন।
বেক্সিমকো ফার্মা বিশ্বের বৃহত্তম ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট (এসএসআই) থেকে ১.৫ কোটি (১৫ মিলিয়ন) অক্সফোর্ড এস্ট্রাজেনিকা ভ্যাকসিন (কোভিশিল্ড) ডোজ ক্রয়ের সাথে যুক্ত ছিল যার মোট ব্যয় ছিল ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৪৮০ কোটি টাকা)। এই সরবরাহের জন্য বেক্সিমকো ফার্মা প্রতি ডোজ ১ মার্কিন ডলার হিসেবে মোট ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (১২০ কোটি টাকা) সার্ভিস ফি হিসাবে পেয়েছিল। ফলে ১৫ মিলিয়ন কোভিশিল্ড ডোজের মোট ব্যয় দাঁড়ায় ৬০০ কোটি টাকা।
তবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও নিউজ পোর্টাল বিভ্রান্তিকরভাবে শিরোনাম প্রকাশ করে বেক্সিমকো ফার্মাকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেছে যেখানে বলা হয়েছে যে, কোম্পানিটি কোভিড ভ্যাকসিন ক্রয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট ২২,০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির তদন্তের আওতায় রয়েছে।
প্রতিবেদনগুলোতে দাবি করা হয়েছে যে, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় ২২,০০০ কোটি টাকা সরকারি তহবিল আত্মসাতের অভিযোগে সালমান এফ রহমান, বেক্সিমকো ফার্মা ও আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এছাড়াও, প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে সরকার প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র ও আলোচনার প্রক্রিয়া এড়িয়ে শুধুমাত্র একটি উৎসের মাধ্যমে ভ্যাকসিন সংগ্রহ করেছে।
কোম্পানির বক্তব্য
কোভিড-১৯ মহামারির সময় ধনী দেশগুলো প্রায় সব ভ্যাকসিন ডোজ আগেই প্রি-বুক করে রেখেছিল ফলে বাংলাদেশসহ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো মারাত্মক অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে। বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন উৎস থেকে ভ্যাকসিন সংগ্রহের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করলেও বৈশ্বিক পরিস্থিতি অত্যন্ত জটিল ছিল তাই কোনো প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানই ভ্যাকসিন সরবরাহের নিশ্চয়তা দিতে পারছিল না।
পরিস্থিতির গুরুত্ব অনুধাবন করে বেক্সিমকো ফার্মা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রস্তুতকৃত অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনকে অগ্রাধিকার দেয় । এটি তুলনামূলকভাবে কম ব্যয়বহুল ছিল, পরীক্ষায় প্রাথমিকভাবে ভালো ফলাফল দেখিয়েছিল এবং ফাইজার বা মডার্নার মতো আল্ট্রা-কোল্ড স্টোরেজের প্রয়োজন ছিল না।
বেক্সিমকো ফার্মা বিশ্বের বৃহত্তম ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও কোভিশিল্ডের অনুমোদিত প্রস্তুতকারী ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউটের (এসএসআই) সঙ্গে আলোচনা শুরু করে। ২০২০ সালের আগস্টে বেক্সিমকো ফার্মা ও সিরাম ইনস্টিটিউট কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ে সহযোগিতার সিদ্ধান্ত নেয় যেখানে বাংলাদেশের চাহিদা পূরণের জন্য সিরাম ইনস্টিটিউট কর্তৃক বেক্সিমকো ফার্মা বাংলাদেশে একমাত্র পরিবেশক হিসেবে মনোনীত হয়।
বেক্সিমকো ফার্মার নিরলস প্রচেষ্টার ফলে অবশেষে বাংলাদেশ ২০২১ সালের ২৫ জানুয়ারি কোভিশিল্ডের প্রথম চালান হিসেবে ৫০ লাখ ডোজ পায়। ফলশ্রুতিতে অনেক উন্নত দেশের আগেই বাংলাদেশ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ থেকে দেশব্যাপী গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করে। বেক্সিমকো ফার্মার পেশাদারিত্ব, আন্তর্জাতিক খ্যাতি এবং নিরলস প্রচেষ্টার ফলে এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে।
প্রতিবেদনগুলোতে আরও দাবি করা হয়েছে যে সরকার, বেক্সিমকো ফার্মা ও ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট (এস এস আই)-এর মধ্যে ভ্যাকসিন ক্রয় চুক্তিতে সরকারি ক্রয় বিধি অনুসরণ করা হয়নি। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই বেক্সিমকো ফার্মাকে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যার ফলে বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় উচ্চ মূল্যে ভ্যাকসিন কিনতে বাধ্য হয়েছে।
কোম্পানির বক্তব্য-
সিরাম ইনস্টিটিউট (এস এস আই) সরাসরি সরকারের সঙ্গে চুক্তি করতে অস্বীকৃতি জানায় কারণ প্রতিষ্ঠানটি নিজেরা বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সমূহের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে সক্ষম ছিল না এবং আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এড়িয়ে যেতে চেয়েছিল।
এছাড়া, সরকার সাধারণত বিদেশি প্রস্তুতকারকদের কাছ থেকে সরাসরি ভ্যাকসিন ক্রয় করে না। এ ধরনের চাহিদা পূরণ করতে সবসময় একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার মাধ্যমে ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়।
বেক্সিমকো ফার্মা একটি দায়িত্বশীল মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে ভ্যাকসিনের সঠিকভাবে প্রাপ্তি সরবরাহ ও বিতরণ নিশ্চিত করেছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়েছে যে, যদি সরকার সরাসরি ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে ভ্যাকসিন ক্রয় করত, তাহলে প্রতি ডোজে সাশ্রয় হওয়া অর্থ দিয়ে অতিরিক্ত ৬৮ লাখ ডোজ সংগ্রহ করা সম্ভব হতো।
কোম্পানির বক্তব্য-
ভ্যাকসিন ক্রয় চুক্তি (https://beximco-pharma.com/cdn/bpl/bdesh-signed-purchase-agreementdt.18.12.2020.pdf-এ দেখা যাবে) ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে স্বাক্ষরিত হয়, যেখানে ভ্যাকসিনের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল প্রতি ডোজ ৪ (চার) মার্কিন ডলার। চুক্তিতে একটি বিশেষ শর্ত ছিল, যদি সিরাম ইনস্টিটিউট (SII) ভারতে কম মূল্যে ভ্যাকসিন বিক্রি করে, তাহলে বাংলাদেশও সেই কম মূল্যে পরিশোধ করবে। তবে, যদি ভারতের মূল্য বেশি হয়, তাহলেও বাংলাদেশকে প্রতি ডোজ ৪ ডলারই পরিশোধ করতে হবে।
সরবরাহ চুক্তি অনুযায়ী মোট ৩ কোটি (৩০ মিলিয়ন) ডোজের ব্যবস্থা করা হলেও সিরাম ইনস্টিটিউট শেষ পর্যন্ত ১.৫ কোটি (১৫ মিলিয়ন) ডোজ সরবরাহ করে যার মোট মূল্য দাঁড়ায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৪৮০ কোটি টাকা)।
বেক্সিমকো ফার্মা ১৫ মিলিয়ন ডোজ সরবরাহের জন্য প্রতি ডোজ ১ (এক) ডলার হিসেবে মোট ১৫ মিলিয়ন ডলার (১২০ কোটি টাকা) পেয়েছে।
ফলে, ১৫ মিলিয়ন কোভিশিল্ড ডোজের জন্য মোট ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৬০০ কোটি টাকা। অথচ কিছু সংবাদমাধ্যম ও নিউজ পোর্টালগুলো ভুল ও বিভ্রান্তিকর শিরোনাম দিয়ে বেক্সিমকো ফার্মাকে ২২,০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির তদন্তের সঙ্গে জড়িয়ে অপপ্রচার করছে।
প্রতি ডোজ ১ (এক) মার্কিন ডলার সার্ভিস ফি বেক্সিমকো ফার্মাকে প্রদান করা হয়েছিল যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল সব নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করা, ভ্যাকসিন আমদানি, সংরক্ষণ এবং দেশব্যাপী বিতরণ, যেখানে প্রতিটি ধাপে কোল্ড চেইন কঠোরভাবে নিশ্চিত করা হয়। এছাড়া, পরিবহণের সময় ঝুঁকি কভারেজও অন্তর্ভুক্ত ছিল (যেমন, দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতি, সংরক্ষণকালে তাপমাত্রার তারতম্য ইত্যাদি)।
এই কার্যক্রমে বেক্সিমকো ফার্মা বীমা কাভারেজ না পাওয়াতে পূর্ণ আর্থিক দায়ভারও গ্রহণ করেছিল। এই সার্ভিস ফি স্থানীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা (উএউঅ)-এর আমদানিকৃত ঔষধের জন্য প্রযোজ্যনীতিমালা অনুসরণ করে নির্ধারিত হয়েছিল ।
প্রতি ডোজ ৫ (পাঁচ) মার্কিন ডলার (৪০০ টাকা) মোট খরচে, এটি ছিল বাংলাদেশ সরকার দ্বারা কোনও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের জন্য পরিশোধিত সর্বনিম্ন মূল্য। চুক্তির শর্তাবলী ছাড়াও, বেক্সিমকো ফার্মা সরকারকে অতিরিক্ত ৩২ মিলিয়ন (৩ কোটি ২০ লাখ) ডোজ ফাইজার, মডার্না, সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক ভ্যাকসিন সংরক্ষণ এবং বিতরণে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সহায়তা করেছে।
মহামারিতে দেশের জন্য অসামান্য ভূমিকা পালনের জন্য, বেক্সিমকো ফার্মা ২০২০ সালে অত্যন্ত সম্মানজনক Cphl ফার্মা অ্যাওয়ার্ডস-এ “ইনোভেশান ইন রেসপন্স টু কোভিড-১৯” ক্যাটেগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে, যেখানে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ফার্মা কোম্পানির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। যদিও এই অসাধারণ অর্জন বাংলাদেশ এবং তার ফার্মা সেক্টরকে, বিশেষ করে বৈশ্বিক মানবিক সংকটে তার ইতিবাচক ভূমিকার জন্য বিশ্বব্যাপী সম্মানিত করেছে, এটি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক যে এখন বেক্সিমকো ফার্মাকে নিজের দেশের মিডিয়া ট্রায়ালের লক্ষ্যে পরিণত হতে হচ্ছে।
বেক্সিমকো ফার্মা দৃঢ়ভাবে দাবি করছে যে, এটি সমস্ত লেনদেন প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে সম্পন্ন করেছে। লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত একটি কোম্পানি হিসেবে বেক্সিমকো ফার্মা তার অপারেশনাল এবং আর্থিক প্রকাশনায় পূর্ণ স্বচ্ছতা রক্ষা করে। কোম্পানিটি কখনও কোনো ধরনের দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত হয়নি বরং এটি দেশের সবচেয়ে বড় ঔষধ রপ্তানিকারক হিসেবে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে এবং ৬০টিরও বেশি দেশে তার বৈশ্বিক উপস্থিতি রয়েছে। এর পাশাপাশি বেক্সিমকো ফার্মা রেকর্ড সর্বোচ্চ নয়বার জাতীয় রপ্তানি স্বর্ণপদক জয়লাভ করেছে।
মিডিয়াতে প্রকাশিত অভিযোগগুলি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বিকৃত এবং একটি কাল্পনিক অপপ্রচার অভিযানের অংশ। বেক্সিমকো ফার্মা এমন মানহানিকর রিপোর্টিংয়ের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের অধিকার সংরক্ষণ করে কারণ এটি আমাদের সুনামকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। আমরা মিডিয়াকে পেশাগত দায়িত্বশীলতা প্রদর্শন এবং সংবাদ প্রকাশের আগে তথ্য যাচাই করার আহ্বান জানাচ্ছি। বেক্সিমকো ফার্মা স্বচ্ছতা রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্রয়োজন হলে যে কোনো তথ্য প্রদান করতে সবসময় প্রস্তুত। 

বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড সম্পর্কে ::
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস বাংলাদেশে ঔষধের শীর্ষস্থানীয় প্রস্তুতকারক এবং রপ্তানিকারক, যা তার উদ্ভাবন, বৈশ্বিক উপস্থিতি এবং উচ্চমানের, সাশ্রয়ী ঔষধের প্রতি প্রতিশ্রুতি জন্য পরিচিত। ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিটি প্রথমে বায়ার (জার্মানি) এবং আপজন (যুক্তরাষ্ট্র) থেকে পণ্য আমদানি করত এবং পরে লাইসেন্সের আওতায় সেগুলি প্রস্তুত করতে শুরু করে। বেক্সিমকো ফার্মার অত্যাধুনিক উৎপাদন সুবিধাগুলি ইউএসএ, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, GCC এবং ল্যাটিন আমেরিকার প্রধান বৈশ্বিক নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ দ্বারা প্রশংসিত। কোম্পানিটি ৬০টিরও বেশি দেশে কাজ করে এবং এটি বাংলাদেশের প্রথম ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি যা ইউএস এফডিএ অনুমোদন পেয়েছে। এটি লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের অওগ-এ তালিকাভুক্ত একমাত্র বাংলাদেশী কোম্পানি। ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে বেক্সিমকো ফার্মা নুভিস্তা ফার্মা (পূর্বে অর্গানন বাংলাদেশ লিমিটেড)-এর ৮৫.২% শেয়ার অধিগ্রহণ করে, এবং ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে স্যানোফি বাংলাদেশ লিমিটেড (বর্তমানে সাইনোভিয়া ফার্মা)-এর ৫৪.৬% শেয়ার অধিগ্রহণ করে। অনেকগুলি পুরস্কারে সম্মানিত, বেক্সিমকো ফার্মা ফোর্বস এশিয়ার ২০২৩ সালের Best Under a Billion তালিকায় স্থান পেয়েছে এবং এটির প্রাপ্য পুরস্কারগুলির মধ্যে রয়েছে CPhI ফার্মা অ্যাওয়ার্ডস (কোভিড-১৯ উদ্ভাবন), গ্লোবাল জেনেরিক্স অ্যান্ড বায়োসিমিলারস অ্যাওয়ার্ডস (২০১৯, ২০২১) এর ‘কোম্পানি অফ দ্য ইয়ার’, স্ক্রিপ অ্যাওয়ার্ডস (২০২১) এ Best Company in an Emerging Market Ges Community Partnership of the Year (২০১৮) পুরস্কারসহ, এবং বাংলাদেশ জাতীয় রপ্তানি (সোনালী) ট্রফির নয়বারের জয়ী। ৫,৯০০ এরও বেশি কর্মী এবং ৫০০ এরও বেশি পণ্যের পোর্টফোলিও নিয়ে, বেক্সিমকো ফার্মা ফার্মাসিউটিক্যাল উদ্ভাবন চালিয়ে যাচ্ছে এবং বিশ্বব্যাপী উচ্চমানের এবং সাশ্রয়ী ঔষধের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি করছে।



বিষয়: #  #  #


---

নাগরিক সংবাদ এর আরও খবর

Road reform is not possible without the enactment of a road safety law. Road reform is not possible without the enactment of a road safety law.
সফলতার জন্যে পারস্পারিক ইতিবাচক ভাবনা অপরিহার্য : লায়ন গনি মিয়া বাবুল সফলতার জন্যে পারস্পারিক ইতিবাচক ভাবনা অপরিহার্য : লায়ন গনি মিয়া বাবুল
জ্যাক গ্লোবাল পার্টনারস কনফারেন্স ২০২৫-এ বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করলো এনার্জিপ্যাক জ্যাক গ্লোবাল পার্টনারস কনফারেন্স ২০২৫-এ বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করলো এনার্জিপ্যাক
জ্যাক গ্লোবাল পার্টনারস কনফারেন্স ২০২৫-এ বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করলো এনার্জিপ্যাক জ্যাক গ্লোবাল পার্টনারস কনফারেন্স ২০২৫-এ বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করলো এনার্জিপ্যাক
নারী সংস্কার কমিশনের নামে ইসলাম বিরোধী এজেন্ডা বাস্তবায়নের সুযোগ এদেশে দেয়া হবেনা। নারী সংস্কার কমিশনের নামে ইসলাম বিরোধী এজেন্ডা বাস্তবায়নের সুযোগ এদেশে দেয়া হবেনা।
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যুব সেমিনার অনুষ্ঠিত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যুব সেমিনার অনুষ্ঠিত
বাটা ২০২৪ সালের জন্য ৪৪৫% নগদ লভ্যাংশ প্রস্তাব করেছে বাটা ২০২৪ সালের জন্য ৪৪৫% নগদ লভ্যাংশ প্রস্তাব করেছে
“হোয়্যার দ্য স্পিরিট মিটস দ্য বোন” প্রদর্শনীর আয়োজন করতে যাচ্ছে ব্রিটিশ কাউন্সিল “হোয়্যার দ্য স্পিরিট মিটস দ্য বোন” প্রদর্শনীর আয়োজন করতে যাচ্ছে ব্রিটিশ কাউন্সিল
নিজে আগে আমল করে অপরকে আমলের তা’লীম দিতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব। নিজে আগে আমল করে অপরকে আমলের তা’লীম দিতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব।
মেঘনা আলমের আটকাদেশের ঘটনায় ২০ সংগঠনের নিন্দা ও প্রতিবাদ মেঘনা আলমের আটকাদেশের ঘটনায় ২০ সংগঠনের নিন্দা ও প্রতিবাদ

আর্কাইভ

--- --- --- --- --- --- আমি কয়েকটি লাইভ স্ট্রিমিং টক শো করব এবং আপনাদের সবাইকে আমার “কারেন্ট” অ্যাফেয়ার্সে অতিথি হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাতে চাই! আপনি কি আমার টক শোতে থাকতে আগ্রহী হবেন? --- বাঙ্গালী সাজে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে বিদেশিনী! ???? --- ফেনী ও হবিগঞ্জে ত্রাণ সহায়তা ও উদ্ধার কাজ পরিচালনা করছে কোস্টগার্ড। যোগাযোগ করুন ::- ফেনী:- ০১৭৬৯৪৪২৯৯৯,০১৭৬৯৪৪২৫৯১ , হবিগঞ্জ: - ০১৭৬৯৪৪১৯৯৯,০১৭৬৯৪৪১৩৩৩ --- আপনাদের লেখা আমাদের অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশ বা প্রচার করতে চান ? ই-মেইল ঠিকানা:: [email protected] --- লোকসংস্কৃতি গবেষক আবু সালেহ আহমদ এর ধারাবাহিক গ্রন্থ আলোচনা-০৩ ভালোবাসার বহিরাবরণ: গ্রন্থটি সমাজ, প্রেম ও মানবজীবনের প্রতিচ্ছবি..। আলোচক- কবি এম আর ঠাকুর। ---

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
সাবেক বিদ্যুৎ সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে তদন্তে দুদক
ছাতকে রয়েল বেকারিতে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
দুই মিশনে লন্ডনে আরিফুল হক চৌধুরী
মোংলা বন্দরের উন্নয়নে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান
মোংলা বন্দরের উন্নয়নে সকলকে একযোগেকাজ করার আহ্বান
ছাতকে রেলওয়ের অভিযানে ২শ ঘরবাড়ী ও দোকান উচ্ছেদ
মৗলভীবাজারে লুণ্ঠিত টাকা ও স্বর্ণালংকার উদ্ধার সহ ডাকাত দল গ্রেফতার! 
শ্রমিকদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে দেশ বিদেশে মোংলা বন্দরের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে
সুন্দরবনে অস্ত্র ও গুলিসহ জলদস্যু আনারুল বাহিনীর সহযোগী আটক
নবীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে এক পলাতক আসামী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে কোস্টগার্ডের অভিযানে অবৈধ চিংড়ি রেণু জব্দ
দৌলতপুরে বৈদ্যুতিক তারের সংস্পর্শে পাট বোঝাই চলন্ত ট্রাকে আগুন, ১০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম: হাসনাত
পুত্রের বিরুদ্ধে বৃদ্ধ পিতার সংবাদ সম্মেলন
মুন্সীগঞ্জে কোস্টগার্ডের অভিযানে অবৈধ জাল-সুতার রিল জব্দ
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযান,সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার-৩
মাধবপুরে মেলায় ঘুরতে গিয়ে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল দর্শনার্থীর
কক্সবাজারের ইনানীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছে নৌবাহিনী
ছাত‌কে প্রবাসীর দোকানঘর জোর পূর্বক দখল চেষ্টার অভিযোগ যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে
গাজার উচ্চশিক্ষা পুনর্গঠনে লন্ডনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
তারেক রহমান পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে রয়েছেন; দ্য উইক-এর কাভার স্টোরি
বরগুনায় কোস্টগার্ডের অভিযানে হরিণের মাংস জব্দ
ভেড়ামারা বামন পাড়া গ্রামে জমি ক্রয় সংক্রান্ত বিবাদ এর যের ধরে ব্যবসায়ীর দোকান লুট ভাঙচুর
মৌলভীবাজারের মৌরসী সম্পত্তি প্রভাবশালী নিপু রায়ের জবর দখলের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন
গরমে ভোগাবে আরও ২ দিন, বৃষ্টি হতে পারে সোমবার
নিজ দেশেই বিমান হামলা চালাল ভারত, আইএএফের দুঃখ প্রকাশ
থাইল্যান্ডে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৬
২৬ বছরে দু’পক্ষের ৯জনের মৃত্যু।।
রাণীনগরে ২৯হাজার ৩১০কেজি সরকারি চাল জব্দ
বাংলাদেশ থেকে তৈরী পোষাক আমদানী বন্ধ করতে যাচ্ছে ইউরোপের বড় পাঁচটি কোম্পেনী