শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ন ১৪৩২
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বজ্রকণ্ঠ "সময়ের সাহসী অনলাইন পত্রিকা", সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ঢাকা,রাজশাহী,নিউ ইয়র্ক,লন্ডন থেকে প্রকাশিত। লিখতে পারেন আপনিও।

Bojrokontho
বুধবার ● ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রথম পাতা » ইতিহাস ও ঐতিহ্য » সোনালী অতীতের এ সকল দৃশ্য গেছে হারিয়ে
প্রথম পাতা » ইতিহাস ও ঐতিহ্য » সোনালী অতীতের এ সকল দৃশ্য গেছে হারিয়ে
২৫৯ বার পঠিত
বুধবার ● ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সোনালী অতীতের এ সকল দৃশ্য গেছে হারিয়ে

মিজানুর রহমান মিজান::

সোনালী অতীতের এ সকল দৃশ্য গেছে হারিয়ে
বাংলাদেশের সোনালী অতীতের অনেক ঐতিহ্য,ইতিহাস,সংস্কৃতি, কর্মকান্ড গেছে হারিয়ে বা বিলুপ্ত হয়ে।যা ছিলো তখনকার সময়ে অত্যধিক জনপ্রিয়তার শীর্ষে।আমরা যারা আছি বেঁচে বর্তে বয়সের ভারে ন্যুজ হয়ে,জীবনের তাগিদে চলাফেরার পথে অনেক জিনিষ দেখে মনে পড়ে স্মৃতির পাতায় ভেসে উঠে সে সকল দৃশ্য।তখন অনেক ভাবনায় ফেলে দেয় আমাদেরকে।আমরা শুধু আফসোসই করে থাকি বা মনে পড়ে অতিদ্রুত।কি করলাম,দেখলাম।আর এখন কি দেখছি,করছি।ভবিষ্যতে আরো কতকিছু হবে,দেখা যাবে।সেগুলি দেখার বা করার আমাদের করনীয় তালিকার অন্তর্ভুক্ত হবে না,হবার কথা নয়।কারন আমাদের পূর্বপুরুষরা অনেক কিছু করেছেন,দেখেছেন।যা আজ হারিয়ে গেছে ঐতিহ্যের দৃশ্যমানের বাহিরে।আমরা যখন ছবিটির মত বয়সের ছিলাম।আমরা ও বড়দের অনুকরণ,অনুসরণে তাঁদের কাছে অনেক আকারে প্রকারে বায়না ধরেছি,উদ্ধার করেছি।অভিভাবকরা শিশুদের আব্দার রক্ষা করতেন সচেতনতার সহিত বা আনন্দদানের উদ্দেশ্যে।আমাদের আব্দার পূরণ করতে অভিভাবকরা কষ্ট হলেও করে দিয়েছেন।যা বলছিলাম-এক সময় বিভিন্ন প্রকার দ্রব্য সামগ্রী বহনের হাতিয়ার ছিলো চিকা।যা তার অথবা জালিবেতের (সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় ব্যবহৃত হতো) তৈরী ছিলো।এটাকে বলা হত ভার বহন করা।আজ তা গেছে হারিয়ে,বনবাসে,বিলুপ্ত হয়ে।নিত্য নুতন আবিষ্কারের কাছে হার মেনে, পরাজয় বরণ করে।গতদিন আমি এক জায়গায় যাচ্ছি। হঠাৎ দৃশ্যটি পড়ে আমার সম্মুখে।সাথে সাথে তা ক্যামেরা বন্দি করে ফেলি এবং শিশুটির সাথে থাকা বয়োবৃদ্ধ মহিলার সাথে আগ্রহ নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করি।শিশুটির সাথে ছিলেন তার নানি।শিশুটি বাবার ভার বহনের দৃশ্য দেখে বায়না ধরে তাকে তা বানিয়ে বা তৈরী করে দিতে।সুতরাং নাতির আব্দার রক্ষার্থে এটি তৈরী করে নানি দিয়েছেন।দেখলাম নাতির সাথে নানিও অনেক আনন্দিত জিনিষটি তৈরী করে দিতে পেরে এবং শিশুটি ও আনন্দের অংশীদার হয়ে গর্বিত। আমার নানি তৈরী করে দিয়েছেন।এখন নানিকে শিশুটি বলেছে তার পিতা ধান কাটায় গেছেনতাকে পিতা নেননি সাথে করে। তাই নানিকে সাথে নিয়ে শিশুটি আনন্দে আত্মহারা হয়ে রাস্তা ধরে চলেছে পিতার ধান কাটার স্থানে ভার বহন করে ধান নিয়ে আসার আকুলতায়।নানি যেমন আনন্দিত নাতিতে চিকা তৈরী করে দিয়ে,অনুরুপ নাতি ও আনন্দিত,গর্বিত নানিকে দিয়ে তার শখ পুরণার্থে।সাথে নাতি ছোট ছোট দুটি টুকরী বা উডা (সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় ব্যবহৃত বা নামকরন)।টুকরীগুলো ও নানি তৈরী করে দিয়েছেন শিশুটির উপযোগি করে।



বিষয়: #  #  #


--- ---

আর্কাইভ

সিলেট শহরের সকল হবিগঞ্জী --- --- --- --- --- --- ---

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানা থেকে বিপুল পরিমাণ ককটেল উদ্ধার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের গেজেট জারি
জাতীয় নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের তারিখ জানা যাবে আজ
ছাতকে ৯ মাস ধরে নেই প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা: সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
রাজধানীতে আবারও বাসে আগুন
আ.লীগের বিরুদ্ধে সমস্ত মামলা আমরা তুলে নেব : মির্জা ফখরুল
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে শিক্ষক লাঞ্ছিত ঘটনায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি আইন শৃংখলা কমিটির বৈঠকে নিষ্পত্তি
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করেছে নৌবাহিনী
রাণীনগরে শিক্ষকের গোয়াল ঘরের তালা কেটে ৫ টি গরু চুরি। থানায় অভিযোগ দায়ের