শিরোনাম:
●   ডোবা থেকে নিখোঁজ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার ●   অবৈধ বালু উত্তোলণের দায়ে দুই ব্যক্তির ৬ মাস করে কারাদন্ড ●   ছাতকের সেই বিতর্কিত প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত। ●   মোংলায় কোস্টগার্ডের অভিযানে ২৬৪টি ক্যান বিদেশি বিয়ার জব্দ ●   মোংলায় চক্ষু রোগীরা পেলেন বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ●   সেন্টমার্টিনে কোস্টগার্ডের আয়োজনে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান ●   ভোলায় কোস্টগার্ডের আয়োজনে মাদক বিরোধী কর্মশালা ●   নারী পরিচয়ে ফেসবুকে গুজব ও চরিত্রহননের চেষ্টা, যুবক গ্রেপ্তার ●   সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানা-পুলিশের বিশেষে অভিযানে গ্রেফতার-৩ ●   আল্লার দর্র্গায় সাবেক সিএম নুরুল্লাহ হাবিবি দাফন সম্পন্ন
ঢাকা, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫, ৮ শ্রাবণ ১৪৩২
বজ্রকণ্ঠ "সময়ের সাহসী অনলাইন পত্রিকা", সিলেট, বাংলাদেশ। ই-মেইল ঠিকানা:: news@bojrokontho.com অনুগ্রহ করে সংবাদ প্রতিবেদন, ছবি এবং ছোট ভিডিও পাঠান। লগইন করুন: www.bojrokontho.com

Bojrokontho
মঙ্গলবার ● ৫ নভেম্বর ২০২৪
প্রথম পাতা » ইতিহাস ও ঐতিহ্য » গোয়ালা
প্রথম পাতা » ইতিহাস ও ঐতিহ্য » গোয়ালা
৩৩৯ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ৫ নভেম্বর ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

গোয়ালা

মিজানুর রহমান মিজান::

গোয়ালাগোয়ালা
এখন এ ধরণের গৃহ আর কোথাও দেখা যায় না।আগেকার দিনে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে প্রত্যেক কৃষক পরিবারে থাকতো একটি করে গোয়ালা গৃহ।ভোর থেকে আট নয়টা বা কারো কারো ক্ষেত্রে দশ/বারোটা পর্যন্ত হাল চাষের পর দিনের বাকি বা পরবর্তী সময়টুকু বেঁধে রাখার জন্য ঘাস বা খড় প্রদানসহ গরুকে সযত্নে রাখতে গোয়ালা ছিলো আবশ্যিক।প্রত্যেক পরিবারে সন্ধ্যা বেলা হিড়িক পড়ে যেত গোয়ালা থেকে গরু গৃহে উত্তোলনের।আজ গরু নেই।গোয়ালার ও প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়ে গেছে।বর্তমানে বাণিজ্যিক হয়ে গেছে গরু পালন।আর এ গরু গৃহেই থাকে রাতদিন।সেখানে থাকে দেয়া হয় নিয়মিত খড়,ভুষি ছাড়াও আধুনিক ঔষধ ইত্যাদি।অধিক পরিমাণে মোটাতাজাকরণ উপকরণ সামগ্রী।গৃহ থেকে বেরই করেন না অনেকে।সার্বক্ষণিক সময় বন্দিশালার মতো গৃহে রাখেন আবদ্ধ।বাহিরে বের করলে গরুকে নজর দেয়া হবে বলে অনেকের ধারণা বদ্ধমুল।এটা সাধারণত কুসংস্কার।যদি কেহ বের করেন তবে তা স্বল্পক্ষণের জন্য।একটু হাঁটিয়ে আবার নিয়ে যান গৃহে।আগেকার দিনে প্রায় প্রত্যেক পরিবারে নিদেন পক্ষে একটি গাভী পালন করা ছিল অলিখিত চুক্তিমাফিক।পরিবারের সকলে শুধু মাত্র পুষ্টিকর খাবার দুধ উৎপাদনের নিমিত্তে।আজ আর তা হয় না। বর্তমান প্রজন্ম গাভীর দুধ খাবার কথা মোটেই ভাবেন না। মনে করেন দুধ বলতে পাউডার দুধ যা বাজারে খরিদ করা যায়।দু’একজন গাভীর তরল দুধ কিনে খান।তবে আমি বলছি অধিকাংশের কথা।এখন গ্রামাঞ্চলে শুধু দুধ পান করার নিমিত্তে যে গাভী পালন করতেন প্রতি পরিবার তা হারিয়ে গেছে।



বিষয়: #


আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)