শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বজ্রকণ্ঠ "সময়ের সাহসী অনলাইন পত্রিকা", সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ঢাকা,রাজশাহী,নিউ ইয়র্ক,লন্ডন থেকে প্রকাশিত। লিখতে পারেন আপনিও।

Bojrokontho
শনিবার ● ৯ আগস্ট ২০২৫
প্রথম পাতা » স্বাস্থ্য » সকালের নাস্তায় ওটস রাখার উপকারীতা
প্রথম পাতা » স্বাস্থ্য » সকালের নাস্তায় ওটস রাখার উপকারীতা
৮৭ বার পঠিত
শনিবার ● ৯ আগস্ট ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সকালের নাস্তায় ওটস রাখার উপকারীতা

স্বাস্থ্য ডেস্ক

সকালের নাস্তায় ওটস রাখার উপকারীতা
ওটস হলো এক প্রকার পুষ্টিকর শস্য, যা বিশ্বজুড়ে সকালের নাস্তা হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এটি শুধু সুস্বাদুই নয়, আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যও অনেক উপকারী। বিশেষ করে এতে থাকা উচ্চমাত্রার ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ একে একটি আদর্শ খাবার করে তুলেছে। বিভিন্ন ধরনের ওটস পাওয়া যায়, যেমন - রোলড ওটস, ইনস্ট্যান্ট ওটস এবং স্টিল কাট ওটস। এটি স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের কাছে একটি প্রধান খাদ্য হিসেবে পরিচিত, কারণ এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়া, এটি হজমশক্তি উন্নত করতেও দারুণ কার্যকর।

এছাড়া এটি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। দুধের সঙ্গে ওটস খেলে এই মিশ্রণ একদিকে যেমন সুস্বাদু, সেরকম এটি আমাদের শরীরে আরও বেশি পুষ্টি সরবরাহ করে।

নিয়মিত ওটস খেলে আপনি বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সুবিধা পেতে পারেন। নিচে এর কিছু প্রধান উপকারিতা তুলে ধরা হলো—

বিটা গ্লুকন ফাইবার : ওটসে বিটা গ্লুকন নামে একটি বিশেষ ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। এই ফাইবার জল শোষণ করে পেট ভরে যায়। ফলে পেট ভরা লাগে এবং অতিরিক্ত খাওয়া কমানো যায়। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমশক্তি উন্নত করে। এছাড়াও, বিটা গ্লুকোন কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদরোগের উন্নতিতে সহায়ক।

পুষ্টিকর খাবার : ওটসের পুষ্টিগুণ ক্যালোরির চেয়ে অনেক বেশি। এতে প্রোটিন, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্কের মতো অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। ৩০ গ্রাম ওটসে প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি বেশি থাকে, যার কারণে এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে।

গ্লুটেন মুক্ত শস্য : অনেকের গ্লুটেনে অ্যালার্জি থাকে যা পাউরুটি, পাস্তার মতো উচ্চ গ্লুটেনযুক্ত খাবারে পাওয়া যায়। ওটস গ্লুটেন মুক্ত এবং যারা গ্লুটেনের প্রতি অ্যালার্জিযুক্ত বা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য এটি একটি ভালো বিকল্প। ওটস থেকে অনেক মিষ্টি এবং সুস্বাদু খাবার সহজেই তৈরি করা যায়।

ওটসের তিন ধরনের প্রক্রিয়াকরণ রয়েছে

স্টিল কাট ওটস : এই ধরনের ওটস কম প্রক্রিয়াজাত। এগুলো ছোট স্টিলের ব্লেড দিয়ে কাটা হয়। এগুলো পোরিজ তৈরিতে ব্যবহৃত হয় এবং এগুলোকে আরও স্বাস্থ্যকর বলে মনে করা হয়।

রোলড ওটস : স্টিল কাট ওটসগুলোকে স্টিম করে রোল করে চ্যাপ্টা এবং নরম করা হয়। এগুলো স্মুদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

ইনস্ট্যান্ট ওটস : ওটস সবচেয়ে বেশি প্রক্রিয়াজাত করা হয় যাতে প্রিজারভেটিভ এবং অন্যান্য কিছু জিনিস যোগ করা হয়। এগুলো দ্রুত রান্নার জন্য ব্যবহৃত হয়।



বিষয়: #  #  #  #  #


--- ---

আর্কাইভ

সিলেট শহরের সকল হবিগঞ্জী --- --- --- --- --- --- ---
ফিলিপাইনে পর ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
সরকার নিজেই একটা অবস্থা তৈরি করছে যাতে নির্বাচন ব্যাহত হয়: মির্জা ফখরুল
ইন্দুরকানীতে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
খুলনায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ১০
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজ গ্রেফতার
রাউজানে বিএনপির সভা থেকে ফেরার পথে সন্ত্রাসী হামলা, গুলিবিদ্ধ ৫
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে ২ বছরের দণ্ড, দেড় কোটি টাকা জরিমানা
ঝিনাইদহে যুবলীগ নেতাকে পিটিয়ে পুলিশে সোপর্দ
যৌন নিপীড়নের অভিযোগে জুতার মালা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে নির্বাচনী প্রচারণায় হামলা, বিএনপির এমপি প্রার্থী গুলিবিদ্ধ