শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫, ১৭ কার্তিক ১৪৩২
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বজ্রকণ্ঠ "সময়ের সাহসী অনলাইন পত্রিকা", সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ঢাকা,রাজশাহী,নিউ ইয়র্ক,লন্ডন থেকে প্রকাশিত। লিখতে পারেন আপনিও।

Bojrokontho
শুক্রবার ● ১২ জুলাই ২০২৪
প্রথম পাতা » সিলেট » সিলেটে বন্যায় পর্যটন খাতে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি
প্রথম পাতা » সিলেট » সিলেটে বন্যায় পর্যটন খাতে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি
৩৩৫ বার পঠিত
শুক্রবার ● ১২ জুলাই ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সিলেটে বন্যায় পর্যটন খাতে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি

বজ্রকণ্ঠ নিউজ :
সিলেটে বন্যায় পর্যটন খাতে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের চা বাগান, জলাবন, পাথুরে নদী, পাহাড়ের কোল থেকে নেমে আসা ঝরনা, দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি হাওরসহ সিলেট বিভাগজুড়ে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন সব পর্যটন কেন্দ্র। তবে চলতি বছর দফায় দফায় বন্যায় সিলেটে পর্যটন খাত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বার বার বন্ধ থাকার পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় ৫শ কোটি টাকার ক্ষতির দাবি করছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলেন সবচেয়ে বেশি পর্যটক সমাগম ঘটে ঈদকে ঘিরে। কিন্তু সেই ঈদুল আজহার ভরা মৌসুমেও পর্যটকমুখর হয়নি।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন প্রকৃতি প্রেমীরা। তবে পর্যটনের এ ভরা মৌসুমে সিলেটে বাগড়া দেয় দফায়-দফায় বন্যা। ঘোষণা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হয় পর্যটনকেন্দ্র। এর পরই ধস নামে সিলেটের পর্যটন শিল্পে। এখনো পর্যটক শূন্য সিলেট।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যানুযায়ী গত ২৯ মে ভারি বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটে প্রথম বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ৮ জুনের পর পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়। বন্যার দ্বিতীয় ধাক্কা আসে ১৬ জুন। সেদিন আবার পাহাড়ি ঢলে সিলেটের সীমান্তবর্তী দুই উপজেলা বন্যার কবলে পড়ে। পরে নগর এলাকাসহ জেলার ১৩টি উপজেলায় বন্যা দেখা যায়। গত ১৯ জুন অতিবর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ওইসব উপজেলায় বন্যা বিস্তৃত হয়। এর মধ্যে ১৭ জুন থেকে সুনামগঞ্জ জেলায় ফের বন্যা দেখা দেয়। পরে মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলায় তা বিস্তৃত হয়।

এরপর ২৫ জুন থেকে সিলেট অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি অনেকটা উন্নতি হতে শুরু করার মধ্যেই ১ জুলাই সোমবার থেকে অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে নদীর পানি বেড়ে আবার বন্যা পরিস্থিতি তীব্র আকার ধারণ করে।

সিলেট হোটেল-মোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, সিলেট জেলায় পাঁচ শতাধিক হোটেল- মোটেল রয়েছে। যার বেশির ভাগ এখনো ফাঁকা। ঈদের দিন থেকে বন্যা শুরু হওয়ায় প্রশাসন পর্যটক কেন্দ্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এরপর থেকে দফায় দফায় বন্যার কারণে সিলেটমুখী হননি পর্যটকরা।

সিলেট হোটেল, মোটেল অ্যান্ড গেস্ট হাউজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি সুমাইয়াত নুরী জুয়েল বলেন, দফায় দফায় বন্যার কারণে পর্যটকরা সিলেটমুখি হননি। তিনি বলেন, ঈদুল আজহার সময় তার হোটেলে কোনো গেস্ট আসেননি। হোটেলের রুম বুকিং ছিল একেবারে নিল। ঈদ মৌসুমে এ রকম অবস্থা আগে কখনো হয়নি। তিনি বলেন, ঈদের বেশ ক’দিন চলে গেছে। বন্যার পানি নেমে যাচ্ছে, এর পরও দেখা মিলছে না পর্যটকের। এভাবে চলতে থাকলে হয়তো হোটেল- মোটেল ব্যবসা ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হবে।



বিষয়: #  #  #  #  #  #  #  #


--- ---

আর্কাইভ

সিলেট শহরের সকল হবিগঞ্জী --- --- --- --- --- --- ---

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে: ইসি আনোয়ারুল
শেখ হাসিনাসহ ২৬১ আসামিকে পলাতক দেখিয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে সিআইডি
সিলেটে বাসার ছাদে মিলল আ.লীগ নেতার রক্তাক্ত মরদেহ
গণপিটুনিতে হত্যা চলছেই, বেড়েছে রাজনৈতিক সহিংসতা ও কারা হেফাজতে মৃত্যু
‘শাপলা কলি’ নয় ‘শাপলা’ চায় এনসিপি
ইসির প্রতীক তালিকায় যুক্ত হলো ‘শাপলা কলি’
ডেঙ্গুতে আরও ৪ মৃত্যু, শনাক্ত সহস্রাধিক
পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৭০
নির্বাচনে প্রতি কেন্দ্রে থাকবে ১৩ আনসার সদস্য: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সিরাজগঞ্জ কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু