

বুধবার ● ১১ জুন ২০২৫
প্রথম পাতা » সুনামগঞ্জ » ছাতকে এক কিশোরীকে গনধষনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
ছাতকে এক কিশোরীকে গনধষনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
ছাতক সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি::
ছাতকে এক কিশোরীকে সিএনজি গাড়িতে তোলে হাত পা ও কালো কাপড় দিয়ে মুখ চোখ বেধে পালাত্রুমে ধষন করা হয়েছে। তাকে আহত অবস্থায় সিলেট ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভতি করা হয়েছে।এ ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রাতে ঘটনার মুল নায়ককে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় কিশোরী বাদী হয়ে রুহুল আমিনকে প্রধান আসামী করে ৩জনের বিরুদ্ধে গত বুধবার বিকালে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।
গত মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ছৈলা আফজলাবাদ ইউপির দীঘলী রামপুর সাদা পুলের একটি গেরেজেএ অমানবিক নিযাতনের ঘটনা ঘটে।
জানা যায়,সিলেট থেকে কিশোরী ছাতকে দক্ষিন খুরমা ইউপির ভুইগাও গ্রামের মৃত আব্দুল কাহারে কন্যা। গোবিন্দগঞ্জ ট্রাফিক পয়েন্টে আসেন। এখান থেকে দক্ষিন খুরমা ইউপির ভুইগাও গ্রামে যাবে। তাকে গাড়িতে তোলে সুনামগঞ্জ রাস্তা দিয়ে না গিয়ে সিলেট মুখি হয়ে চলে যায়। সেখানে পৌছা মাত্র গোবিন্দগঞ্জ সাদা পুলের সামনে ৩,৪ জন যুবক এসে হাত পা ও মুখ চোখ বেধে জোরপুবক তোলে নিয়ে যায়। পুলের নিচে একটি গাড়ির গেরেজে নিয়ে কিশোরীর জামা কাপড় ছিড়ে একের পর একজন করে তার ওপর মধ্যযুগী কায়দায় অমানবিক নিযাতন চালায়। গভীর রাত পযন্ত মানুষরুপি জানোয়ারা তার ওপর নিযাতন চলে। পরে অঞ্জানহারা হয়ে যায়। তার গলার আওয়াজ শুনে আশে পাশে মানুষ তাকে উদ্ধার করে সিলেট ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভতি করা হয়েছে। এ ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ রাতে ঘটনাস্থলে এসে মুল হোতাকে রুহুল আমিনকে পুলিশ আটক করেছে। আটককৃত আসামী হলেন উপজেলার ছৈলা আফজলাবাদ ইউপির দীঘলী রামপুর গ্রামের মৃত নুর হোসেনের পুত্র রুহুল আমিন। এব্যপারে ছাতক থানার ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দ এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলে এঘটনার মুল হোতাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। অন্যান্য আসামীকে গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।
বিষয়: #এক #কিশোরী #গনধষন #গ্রেপ্তার #ঘটনা #ছাতক