

মঙ্গলবার ● ২০ মে ২০২৫
প্রথম পাতা » সোশ্যাল মিডিয়া (মুক্ত লেখা) » শীতের রাতে খাওয়া
শীতের রাতে খাওয়া
আমি রাতুল। তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়তাম। সমাপনী পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর শীতের ছুটিতে নানাবাড়ি গিয়েছিলাম।
আমার নানাবাড়ি গ্রামে। জেলা শহর থেকে বেশ খানিকটা দূরে। আমাদের যাওয়ার কথা শুনে আম্মুর চাচা চাচী, চাচাতো ভাই বোনেরা সবাই আমার নানুদের ঘরে হাজির।
আম্মুর অনেক গুলো কাজিন ছিলো। আম্মু তাদের বাড়ির বড় মেয়ে হওয়ার কারণে সবাই আমাদের আলাদাভাবে একটু বেশিই ভালোবাসতো।
আমি মামা বাড়ি গেলে আমার নানুদের ঘরে খুব কমই ঘুমানো হতো, কারণ আমার অন্যান্য চাচাতো মামারা অধিকাংশই প্রায় আমারই বয়সী ছিলো তাই তাদের সাথেই থাকা হতো বেশিরভাগ সময়।
তেমনই একজন ছিলো কায়েস মামা। তাদের ঘরেই বেশি ঘুমানো হতো। কায়েস মামা আমার থেকে বছর দুয়েকের বড় ছিলো। তার একটা বড় বোন ছিলো নাম মিতু। আমি তাকে খালামনি বলে ডাকতাম।
মিতু খালামনি আমাকে প্রচন্ড ভালোবাসতো এবং স্নেহ করতো। আমার আজকের ঘটনাটা আমার এই মিতু খালামনিকে নিয়েই।
(ঘটনাটা শুরু করার আগে মিতু খালামনির একটা বর্ণনা দিয়ে নেই যাতে করে যারা পড়বেন তাদের বুঝতে সুবিধা হয়)
মিতু খালা কায়েস মামার থেকে ২ বছরের বড় ছিলো। ৯ম বা ১০ম শ্রেণিতে পড়তো। তখন চেহারা এবং গায়ের রঙ ছিলো একদম ফর্সা। এতোটাই ফর্সা ছিলেন উনি যে রোদে গেলে লাল হয়ে যেতেন।
মিতু খালার শরীরে কোনো মেদ ছিলো না। ওনার ৩৪ সাইজের দুধ গুলো ছিলো একদম ফোলা ফোলা, ঝুলে পড়েনি। ওনার নিঃশ্বাসের তালে তালে ভরাট বুকটা উঠতো এবং নামতো।
এবার মূল ঘটনায় আসা যাক। বরাবরের মতো কায়েস মামা এসে বসে রইলো আমাকে তাদের ঘরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। কিন্তু আমার আরেক চাচাতো মামা তন্ময়, যিনি আমার থেকে মাত্র ৯ দিনের বড় ছিলেন, সেও আমাদের সাথে ঘুমাবে বলে বায়না ধরলো।
কায়েস মামার অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমি বলাতে রাজি হলেন। তারপর যথারীতি চলে গেলাম তাদের ঘরে।
মামাদের দোতলা বাড়ি। মামা আর খালামনি থাকতেন উপরে। মামার রুমটা পূর্বপাশে আর খালামনিরটা পশ্চিমপাশে। শুতে গিয়ে দেখলাম মামার রুমে আমাদের তিন জনকে একসাথে ধরছেনা। কারণ তাদের দোতলায় আরো একটি রুম বাড়ানো হয়েছে। তাই দেখে মিতু খালামনি বললো,
খালামণি:– রাতুল, তাহলে আমার সাথে ঘুমাতে আয়। নাহলে তোদের কষ্ট হবে।
এটা শুনে মামা বলে উঠলো,
মামা:– না, রাতুল আমার সাথে থাকবে। এতোদিন পর ও আসছে। ও আমার সাথেই থাকবে। তুই তন্ময়কে নিয়ে যা।
তখন খালামনি বললো,
খালামণি:– কাকি বলছে তন্ময় নাকি এখোনো মাঝে মধ্যে রাতে বিছানায় হিসু করে। আমি ওকে নিবো না। এমনিতেই শীতের জন্য হাত পা সব ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। এরমধ্যে যদি ও বিছানা ভেজায় তাহলে এগুলো ধুতে হবে শুকাতে হবে। আমি এই ঝামেলা করতে পারবো না। তোরা দুইটা একসাথে থাক আমি আর রাতুল একসাথে থাকব।
শেষমেশ যুক্তিতর্কে খালামনি জিতে গেলো এবং আমাকে তার রুমে নিয়ে গেলো। রুমের ভিতরে ঢোকার সাথে সাথেই একটা মেয়েলি সুগন্ধ পেলাম। যদিও এতক্ষণ খালামনির শরীর থেকেও একই সুগন্ধ পাচ্ছিলাম কিন্তু রুমের ভেতরেরটা আরো তীব্র লাগছিলো।
রুমে ঢুকে খালামনি তার গায়ের ওড়না টা খুলে হ্যাঙ্গারের ঝুলিয়ে রেখে দিলো। ওড়নাটা সরিয়ে রাখায় জামার উপড় দিয়ে তার খোলা বুকটা আমার দৃষ্টিগোচর হলো। একদম ভরাট বুক, জামার সাথে টাইট হয়ে এটে আছে কেন যেনো।
খালামনির বুকটা দেখতে আমার খুব ভালো লাগছিলো। যদিও কোনোদিন খালার দিকে বাজে নজরে তাকাইনি। কেননা খালামনি আমাকে এতোটাই ভালোবাসতেন যে আমার তার প্রতি কখনো বাজে খেয়ালই আসেনি। অবশ্য তখন আমার সেই বয়সও হয়নি, কারণ আমি মাত্র ফাইভে পড়তাম।
ইতিমধ্যে খালামনি শুয়ে লেপের নিচে ঢুকে পড়েছে এবং আমাকে ডাকছে শোয়ার জন্য। আমিও আর দেরি না করে খালামনির পাশে শুয়ে পড়ি। প্রচন্ড ঠান্ডা লাগছিলো। খালামনি বললো,
খালামণি:– রাতুল তোর পা দুটো আমার পায়ের মধ্যে দিয়ে রাখ তাহলে আর পায়ে ঠান্ডা লাগবে না।
আমিও তাই করলাম। আমি আর খালামনি মুখোমুখি শুয়ে ছিলাম। খালামনি গল্প বলছিলো আর আমি শুনছিলাম। গল্প বলতে বলতে এক পর্যায়ে মিতু খালা আমার আরো কাছে চলে এসে তার ডান হাতটা আমার গায়ের উপরে রেখে গল্প শোনাতে লাগলেন। ফলে তার দুধের সাথে আমার বুকের ধা। ক্কা লাগছিলো এবং তার গরম নিঃশ্বাস পড়ছিলো আমার মুখে।
কেন যেনো তার গায়ের সুগন্ধে মাতাল হয়ে যাচ্ছিলাম। বারবার ইচ্ছে করছিলো খালামনির শরীরে নাক ডুবিয়ে দিয়ে মাতাল করা গন্ধটা শুকতে। এভাবে চলতে চলতে আমি টের পাচ্ছিলাম আমার সদ্য নুনু থেকে ধোন হওয়া দন্ডটা দাড়িয়ে যাচ্ছিলো।
খালামনি যাতে বুঝে না যায় তাই আমি আমার পাছাটা একটু সরিয়ে নিলাম। কিন্তু খালামনি বলে ওঠে,
খালামণি:– মাঝখানে জায়গা ফাঁকা রাখিস না। তাহলে বাতাস ঢুকবে আর লেপ গরম হবে না, ঠান্ডা লাগবে।
এই বলে সে আবারো আমার কাছে চলে আসলো। যাই হোক অনেক কষ্টে নিজেকে সামাল দিতে লাগলাম। এভাবে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম বুঝতে পারিনি।
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। নাস্তা করলাম। তারপর খেলতে চলে গেলাম। কিন্তু খেলাধুলা বা অন্য কোনো কিছুতেই আমার মন বসছিলো না। আমি শুধু রাতের দৃশ্যগুলো ভাবতে থাকি আর আবার রাতের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।
এভাবে সারাদিন চলার পর রাত হয়ে গেলো এবং আমিও যথারীতি কায়েস মামাদের ঘরে চলে গেলাম। গিয়ে আর দেরী করিনি সোজা গিয়ে মিতু খালা আসার আগেই বিছানায় শুয়ে পড়লাম। মিতু খালা এসে আমাকে শুয়ে থাকতে দেখে বলেন,
খালামণি:– কিরে আজকে আমার আগেই শুয়ে পড়লি যে? ঘুম পাচ্ছে নাকি তোর গল্প শুনবি না?
আমি:– হ্যা শুনবো তাই তো আগে আগে চলে আসছি।
খালামণি:– দাড়া আমি আসছি।
এই বলে ওড়না টা রেখে আমার পাশে শুয়ে পড়লো। শুতে শুতে খালামনি বললো,
খালামণি:– রাতুল ঘুমানোর আগে হিসু করে আয় যা।
আমি:– আমিতো হিসু করেই শুয়েছি খালামনি!
খালামণি:– মিথ্যা বলিস না! কালকে তুই হিসু করে শোও নাই।
আমি:– কে বললো হিসু করিনি? আমি সব সময় হিসু করেই শুই।
এটা শুনে খালামনি বললো তাহলে কালকে সারারাত তোর নু। নু দাড়িয়ে ছিলো কেন? এটা শুনে আমি বেশ ল। জ্জা পেলাম আর বললাম,
আমি:– খালামনি আমি তো জানিনা সেটা!
খালামণি:– ওঠ! চল, হিসু করে শুবি আবার।
এই বলে খালামনি আমার হাত ধরে টেনে লেপের নিচ থেকে বের করে বাইরে নিয়ে গেলেন। তারপর আমি হিসু করি। আমার হি/সু করা শেষ হওয়ার পর খালামনি বলে,
খালামণি:– দেখছিস হিসু হইছে! বলছিলাম না তুই মিথ্যা বলছোস!
এরপর খালামনি বললো,
খালামণি:– দাড়া আমিও করে নেই নাহলে আবার রাতে উঠতে হবে।
গ্রামের বাড়িতে টয়লেট একটু দূরে হয়। চাঁদের আলোয় স্পষ্টভাবে খালামনির ফর্সা পা ছা টা দেখা যাচ্ছিলো।
করা শে/ষ করে খালামনি আর আমি এসে শুয়ে পড়লাম। খালামনি গতকালকের মতো করেই গল্প বলা শুরু করলো। কিন্তু আজকে জড়িয়ে ধরে রেখেছে আমাকে। ফলে খালামনির দু/ধ আমার বুকের সাথে একদম লেপ্টে গেলো। এমন অবস্থায় আমার কেমন যেনো অন্যরকম আবেগে চোখ বুজে আসছিলো আর আমার ধো। ন****টাও শ। ক্ত হয়ে যাচ্ছিলো।
আমার ধো। ন তখন খুব বেশি বড় ছিলো না। কিন্তু বয়সের তুলনায় একটু বড় আর মোটা ছিলো। এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর আমি বুঝতে পারছিলাম আমার নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাচ্ছিলো।
আমি আমার পাছাটাকে কালকের মতো সরিয়ে নেয়ার পরিবর্তে উল্টো আরো চেপে ধরছিলাম তার ভো। দা। র কাছে। যখন খালামনি বুঝতে পারলো তখন বললো,
খালামণি:– এই ওঠ! তোর হিসু পাইছে আবার চল হিসু করবি।
আমি:– না খালামনি আমার হিসু পায়নি।
খালামণি:– তোর নুনু তো দাঁড়িয়ে গেছে!
আমি তখন “তো” বললাম,
আমি:– আমি জানিনা! তুমি জড়িয়ে ধরার পর থেকেই কেমন যেন লাগছে!
খালামণি:– আমিতো তোকে আগেও জড়িয়ে ধরছি। তখন তো এমন হয় নাই!
আমি:– সেটা আমি বলতে পারবো না। কিন্তু এবার অন্যরকম লাগছে!
খালামণি:– কখন থেকে হচ্ছে এরকম?
আমি:– বলবো, কিন্তু রা*গ করবা না তো?
খালামণি:– না করবো না, বল।
আমি:– তোমার দু। দু গুলা আমার বুকের সাথে ঘ। ষা খাওয়ার পর থেকে আমার নু। নু। শ*ক্ত হয়ে যাচ্ছে।
খালামণি:– ফাজিল ঘুমা!
এই বলে খালামনি একটু দূরে সরে গেলো এবং গল্প বলা বন্ধ করে দিয়ে চুপচাপ শুয়ে রইলো। এভাবে কিছু সময় দুজনের নীরবতা চললো। খালামনি কথা বলছিলো না দেখে আমার নিজের কাছে খা রা প লাগতে থাকে। আর মনে মনে ভাবছিলাম খালামনি মনে হয় আমার উপরে রা। গ করেছে।
এভাবে আরো কিছুক্ষণ সাত পাঁচ ভেবে অবশেষে আমিই নীরবতা ভাঙলাম। বললাম,
আমি:– খালামনি তুমি কি রা। গ করেছো?
এটা শুনে খালামনি বললো,
খালামণি:– না তো! রা*গ করবো কেন?
আমি:– তাহলে কথা বলছো না কেন আমার সাথে?
খালামণি:– আরো বেশি জেগে জেগে কথা বললে তো তোর নু। নু ওরকম দাঁ*ড়ি*য়ে থাকবে! তোর ক*ষ্ট হবে সো**না।
আমি:– সত্যিই তো! আমার ক***ষ্ট হচ্ছে। কিন্তু তুমি বুঝলে কি করে?
খালামণি:– ছেলেদের নু। নু দাঁ*ড়ি*য়ে গেলে এরকম ক*ষ্ট হয়। মাঝে মাঝে নাকি ব্যাথাও করে।
আমি:– কিন্তু তুমি জানো কিভাবে তোমার তো নু। নু নাই!
(বলে রাখা ভালো আমি ছোটো হলেও ছেলেদের নু। নু আর মেয়েদের B/D/A হয় এ ব্যাপারে আগে থেকেই জানতাম)
খালামনি অবাক হয়ে প্রশ্ন করে,
খালামণি:– তুই জানিস কিভাবে মেয়েদের নু। নু নাই? দাড়া সকালে আপুকে বলে দিবনে, তুই পাইকা গেছিস শ**য়*তা*ন!
আমি:– খালামনি, না প্লিজ!
খালামণি:– তাহলে বল তুই জানিস কিভাবে?
আমি:– বাচ্চাদেরটা দেখছি তো!
খালামণি:– ও! আচ্ছা, তোর কি এখনো ক****ষ্ট হচ্ছে?
আমি:– হুম।
খালামণি:– সো*না, দেখ হিসু করতে পারিস কিনা। আর হিসু করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবি। তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।
আমি:– আরে আমার হিসু হবে না। একটু আগেই তো করে আসলাম!
খালামণি:– এখনো দাঁড়িয়ে আছে?
আমি:– হুম।
এই বিষয়ে কথা বলতে আমার খুব ভালো লাগছিলো। আমার ধো। ন মনে হচ্ছে আরো শ। ক্ত হয়ে যাচ্ছে। একটা শিহরণ কাজ করতে থাকে শরীরে।
খালামনি বলল,
খালামণি:– কই দেখি?
এই বলে আমার ধো। নে। র দিকে হাত বাড়ালো এবং প্যা। ন্টে। র ওপর থেকেই ধো। ন। টা ধ*রে ফেললো। আমার মনে হলো যেন আমার শরীরে কারেন্ট পাস হয়ে গেলো।
খালামনি প্যান্টের ওপর থেকেই আমার ধো। ন। টা হাতাতে লাগলো। আমি নিজের অজান্তেই আমার ঐটা খালার হাতের সাথে চেপে ধরতে লাগলাম। এমন সময় খালা বলে উঠে,
খালামণি:– রাতুল, তোর ঐ টা কি ব্যাথা, এরকম ফোলা কেন?
আমি বললাম,
আমি:– না খালামনি ব্যাথা নেই। আমার ঐ টা এরকমই।
এটা শুনে খালা বললো,
খালামণি:– মিথ্যা বলবিনা। নিশ্চয়ই বিকেলে ক্রিকেট খেলতে গিয়ে বল লেগে ব্যাথা পাইছিস। আপা শুনলে মা। র। বে, তাই ভ। য়ে বলছিস না। দেখি, আমাকে দেখা কি অবস্থা।
আমি যতই বলছি ব্যাথা পাইনি, কিন্তু খালা বিশ্বাস করতে চাইছে না। একপর্যায়ে খালা নিজে থেকেই প্যান্টের চেইনটা খুলে ঐ টা বের করে টিপে টিপে দেখতে থাকে। কিন্তু দেখে যে আমার ঐ টা একদম শ। ক্ত কোনো ফোলা নেই তখন আমি বলি,
আমি:– বলেছিলাম না! আমার ঐ। টা এরকমই।
খালামণি:– হুম তাই তো দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু তোর ঐ টা টা এরকম মো। টা কেন এতো কম বয়সে?
আমি:– জানি না খালামনি। মোসলমানি করানোর পর থেকেই এররকম হয়ে গেছে। খালামনি, তুমি ধরছো দেখে আরো বেশি ব্যাথা করছে।
খালামণি:– আমার বাবাটাকে বিয়ে করিয়ে দেব। তাহলে তোর বউ সব ব্যাথা কমিয়ে দেবে।
আমি:– কিভাবে কমাবে?
খালামণি:– আদর করে কমাবে।
আমি:– আদর করলে ব্যাথা কমে যাবে?
খালামণি:– কেন আমি তোর ঐ টা তো মা**লি**শ করে দিচ্ছি তোর ভালো লাগছে না?
আমি:– হুম, লাগছে। কিন্তু তলপেটে কেমন যেন করছে। আচ্ছা খালামনি আমার বউও এভাবে আমার ঐ। টা ধরবে?
খালামণি:– হুম, ধরবে। আর সুন্দর করে আদর করবে।
আমি:– তুমি সুন্দর করে আদর করতে পারো না?
এটা শুনে খালামনি বললো,
খালামণি:– সর শ। য়। তা। ন! এখন খালার কাছ থেকে আদর খাওয়ার ধান্দা করতেছিস?
এই বলে খালামনি আমার ঐ টা ছেড়ে দিয়ে উল্টো দিকে ফিরে শুয়ে রইলো। কিন্তু আমার হিতাহিত জ্ঞান আকাশে চড়ে গেছে। আমি খালামনির দিকে আমার পা ছা টাকে এগিয়ে ঐ টা খালার পা*ছা*র সাথে ঘ*ষ*তে চাইলাম।
খালামনি ব্যাপারটা বুঝে আরেকটু দূরে সরে গিয়ে দেয়ালের সাথে লেগে রইলো। আমি এবার আমার প্যা। ন্ট। টা না। মি। য়ে ঐ টা এগিয়ে নিয়ে গিয়ে ঘ। ষা দিলাম।
এবার আর খালা সরতে পারছিল না দেয়ালের জন্য। আমার ঐ। টা। ঘ। ষা খেয়ে মুচড়ে উঠছিলো। একটুপর খালা বললো,
খালামণি:– রাতুল ঐ। টা সরা বলছি! আমার সু ড় সু ড়ি লাগছে। আমার সু ড় সু ড়ি লাগলে কিন্তু মাথা ঠিক থাকে না। তোর ঐ টা তে কিন্তু চিমটি দিয়ে র। ক্ত বে। র করে দেব! তারপর আর হিসু করতে পারবি না কিন্তু!
তারপরেও আমি ঘ। ষে যাচ্ছিলাম। এবার সত্যি সত্যি খালামনি উ। ল্টো দিকে থাকা অবস্থাতেই তার বাম হাত পিছনের দিকে নিয়ে আমার দাড়ানো ঐ টা খ। প করে ফেলে। ও ই টা ধরে জোরে একটা চা প দেয়। আমি ব্যাথায় চি ৎ কা র দিয়ে উঠি।
এটা দেখে খালামনি সাথে সাথে আমার দিকে ঘুরে ডান হাত দিয়ে আমার মুখ চে। পে ধ। রে আর ঐ ট আলগা করে ধ রে। আমার চি*ৎ*কা*র শুনে অন্য রুমে থাকা কায়েস মামা আর তন্ময় মামা ডাক দিয়ে জিজ্ঞেস করে,
– কি হয়েছে?
খালামনি আমাকে কিছু বলতে না দিয়ে নিজেই বলে,
খালামণি:– রাতুল একাই পুরো লেপ টেনে নিজের গায়ে দিচ্ছিলো। তাই চিমটি দিয়েছি। সেজন্য চি। ল্লা। ই। তেছে।
এটা বলে আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করলো…
সৌজন্যে: সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক -মন ভাঙ্গা পাখি
বিষয়: #খাওয়া #রাত #শীত